http://dgfpbd.blogspot.com
এন্টিবায়োটিক
চিকিৎসার জন্য এন্টিবায়োটিক একটি বড় স্থান দখল করে আছে! এন্ট্রিক ফিভার বা টাইফয়েড জ্বরের জন্য এক সময় সিপ্রোফ্লক্সাসিন নামের এন্টিবায়োটিক যথেষ্ট কার্যকরি থাকলেও এখন আর আগের মতো কাজ করে না অনেকের শরীরেই, শুধু মাত্র ঐ ঔষধের যথেচ্ছ ব্যবহারের জন্যই এমনটা হয়েছে, এখন সেই টাইফয়েড রোগের চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন হয় তৃতীয় প্রজন্মের সেফালোস্পোরিন গ্রুপের এন্টিবায়োটিক!
চোখের ঔষুধ
•প্রথমত রুগীকে জানতে হবে তার কি চোখের কোন ড্রপ এ এলার্জী আছে কিনা? পূর্বের এলার্জীর ইতিহাস থেকে সেই ড্রপের নাম ডাক্তারকে চিকিৎসা নেবার পূর্বেই জানানো প্রয়োজন
•শরীরে চোখের রোগ ব্যতিত অন্য কোন রোগ আছে কিনা যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, হৃদরোগ, হাঁপানী, বাতরোগ, ইত্যাদি তা ডাক্তারকে জানানো প্রয়োজন
•চোখের চুলকানী বা এলার্জীর চিকিৎসা হিসেবে কখনো কখনো ডাক্তার স্ঁল্প সময়ের জন্যে স্টেরইড আইড্রপ ব্যবহার এর পরামর্শ দেন এবং রুগী অনেক আরামবোধ করেন। কি‘ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যাতিত রুগীরা এই ড্রপ মাসের পর মাস ব্যবহারের ফলে, চোখে ছানিরোগ এবং চাপ বেড়ে দিয়ে (গ্লুকোমা) চোখ অন্ধ হয়ে যেতে পারে
•আমাদের মধ্যে চোখে সমস্যা হরেই ওষুধের দোকান হতে এন্টিবায়োটিক ড্রপ কিনে চোখে ব্যবহারের প্রবণতা রয়েছে। এতে চোখের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দিনদিন কমে যায় এবং ঘনঘন চোখে ইনফেকশন হতে পারে
•আঘাতের কারণে অথবা অন্য যে কোন কারণে যদি কর্ণিয়াতে ঘা হয়, সেই ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতিত স্টেরইড ড্রপ ব্যবহার করলে কর্ণিয়া ঘা বেড়ে গিয়ে কর্ণিয়া ছিদ্র হয়ে যেতে পারে
•যাদের চোখের ভেতর প্রদাহ বা ইউভাইটিস রয়েছে, সেইক্ষেত্রে পাইলোকারপিন এবং ল্যাটানোপ্রষ্ট জাতীয় ওষুধ ব্যবহার করা যায়না। এতে চোখের প্রদাহ বেড়ে যায়
এন্টিবায়োটিক
চিকিৎসার জন্য এন্টিবায়োটিক একটি বড় স্থান দখল করে আছে! এন্ট্রিক ফিভার বা টাইফয়েড জ্বরের জন্য এক সময় সিপ্রোফ্লক্সাসিন নামের এন্টিবায়োটিক যথেষ্ট কার্যকরি থাকলেও এখন আর আগের মতো কাজ করে না অনেকের শরীরেই, শুধু মাত্র ঐ ঔষধের যথেচ্ছ ব্যবহারের জন্যই এমনটা হয়েছে, এখন সেই টাইফয়েড রোগের চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন হয় তৃতীয় প্রজন্মের সেফালোস্পোরিন গ্রুপের এন্টিবায়োটিক!
চোখের ঔষুধ
•প্রথমত রুগীকে জানতে হবে তার কি চোখের কোন ড্রপ এ এলার্জী আছে কিনা? পূর্বের এলার্জীর ইতিহাস থেকে সেই ড্রপের নাম ডাক্তারকে চিকিৎসা নেবার পূর্বেই জানানো প্রয়োজন
•শরীরে চোখের রোগ ব্যতিত অন্য কোন রোগ আছে কিনা যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, হৃদরোগ, হাঁপানী, বাতরোগ, ইত্যাদি তা ডাক্তারকে জানানো প্রয়োজন
•চোখের চুলকানী বা এলার্জীর চিকিৎসা হিসেবে কখনো কখনো ডাক্তার স্ঁল্প সময়ের জন্যে স্টেরইড আইড্রপ ব্যবহার এর পরামর্শ দেন এবং রুগী অনেক আরামবোধ করেন। কি‘ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যাতিত রুগীরা এই ড্রপ মাসের পর মাস ব্যবহারের ফলে, চোখে ছানিরোগ এবং চাপ বেড়ে দিয়ে (গ্লুকোমা) চোখ অন্ধ হয়ে যেতে পারে
•আমাদের মধ্যে চোখে সমস্যা হরেই ওষুধের দোকান হতে এন্টিবায়োটিক ড্রপ কিনে চোখে ব্যবহারের প্রবণতা রয়েছে। এতে চোখের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দিনদিন কমে যায় এবং ঘনঘন চোখে ইনফেকশন হতে পারে
•আঘাতের কারণে অথবা অন্য যে কোন কারণে যদি কর্ণিয়াতে ঘা হয়, সেই ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতিত স্টেরইড ড্রপ ব্যবহার করলে কর্ণিয়া ঘা বেড়ে গিয়ে কর্ণিয়া ছিদ্র হয়ে যেতে পারে
•যাদের চোখের ভেতর প্রদাহ বা ইউভাইটিস রয়েছে, সেইক্ষেত্রে পাইলোকারপিন এবং ল্যাটানোপ্রষ্ট জাতীয় ওষুধ ব্যবহার করা যায়না। এতে চোখের প্রদাহ বেড়ে যায়
Nice advaice ur post
ReplyDelete